কিছুদিন আগে একজন বললেন তার সিজিপিএ 3.5। কারও মাধ্যমে তিনি জানতে পেরেছেন এই সিজিপিএ দিয়ে স্কলারশিপ পাওয়াটা অনেক কঠিন হবে। একসময় আমি এই কথা শুনেছি আয়েল্টসে কোনো রকম ৭.৫-৮ তুললেই নাকি স্কলারশিপ পাওয়া যায়। অথচ বাস্তবতা হচ্ছে মোস্ট অব দ্যা কেইস আয়েল্টস আসলে এডমিশন রিকোয়ারমেন্ট, সরাসরি ফান্ডিং/স্কলারশিপের না।
দেশের বাহিরে মাস্টার্স বা পিএইচডি লেভেলে স্কলারশিপের জন্য এমন অনেক প্রচলিত কথা আছে আমাদের সমাজে।
কেউ যদি দেশের বাহিরে হায়ার স্টাডি করার পরিকল্পনা করে তার জন্য কয়েকটা করণীয়…
চেনাজানাদের মাঝে যারা তার ফিল্ড থেকে স্কলারশিপ/ফান্ডিং নিয়ে বাহিরে গিয়েছে তাদের সাথে কথা বলা। নিজের ফিল্ডে না পেলে অন্য ফিল্ডে। বাংলাদেশ থেকে স্কলারশিপ/ফান্ডিং পেয়ে যারা বাহিরে যায়, ইউটিউবে তাদের অনেকের ইন্টারভিউ আছে। সেখান থেকে গাইডলাইনটা বুঝা।
অন্যান্য ক্ষেত্রের মতো এখানেও ইউনিভার্সাল বিষয় খুব কম। ম্যাক্রো লেভেলে গ্রুপিং করা গেলেও মাইক্রো লেভেলে একেক দেশের রিকোয়ারমেন্ট / প্রসেস একেক রকম। একেক বিশ্ববিদ্যালয়ের রিকোয়ারমেন্ট / প্রসেস একেক রকম। তাই কেউ ফার্স্ট ইয়ারে থাকুক বা থার্ড ইয়ারে থাকুক সবার জন্যই ক্রেডিবল সোর্স থেকে যত বেশি সম্ভব ইনফরমেশন গ্যাদার করা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটগুলোতে নিজে ভিজিট করে ঘাটাঘাটি করা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
নইলে হুট করে আপনাকে এসে কেউ একজন বিভ্রান্ত করে বলবে যে তোমার তো সিজিপিএ ৩.৯ নাই। তুমি স্কলারশিপ পাইবা কেম্নে!