বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলোকে এক অর্থে ক্লাবের সাথে মেলানো যেতে পারে। এখানে মেম্বারশিপ নিলে বাঞ্চ অব বেনিফিটস থাকে। নিজের মতো করে চিন্তা করার একটা কমিউনিটি পাওয়া যায় যা তাকে গ্রো করতে হেল্প করে, এই কমিউনিটির প্রভাবেই তার কন্সার্ন এরিয়ে নির্ধারিত হয়। যাত্রা পথে কোনো বাঁধা আসলে, কোনো কিছু শিখতে কনফিউশন তৈরি হলে মেনটর পাওয়া যায়। নলেজ গ্যাদার করার প্রোপার একটা ফরমেট থাকে। কেউ যদি প্রতিষ্ঠানের শরনাপন্ন না হয়ে এই সুযোগ সুবিধাগুলো পায়, নিজে অনেক বেশি সেলফ মটিভেটেড হয় তার জন্যে কোনো বিষয়ে জ্ঞান বা দক্ষতা অর্জনে প্রতিষ্ঠানের দারস্ত হওয়া জরুরি না। তবে এমন সুযোগ সমাজের খুব কম মানুষেরই থাকে আর এমন প্যাশনেট মানুষও খুব বেশি থাকে না।
কারও যদি উদ্দেশ্য থাকে শুধুমাত্র টাকা কামানো। মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিক শেষে উচ্চশিক্ষার পরিবর্তে তার উচিত নিজে কোনো ব্যবসা শুরু করা অথবা কোনও উপায়ে ব্যবসার সাথে সম্পৃক্ত হওয়া কিংবা যে কোনো হার্ড স্কিলে চার বছর ফোকাস করে কাজ করা। অনেকটা নিশ্চিত ভাবে বলা যায় চার বছর পর তার উপার্জন যে কোনো গ্রাজুয়েটের থেকে বেশি হবে।
কিন্তু কেউ যদি মনে করে যে সে টাকা পয়সা কামাই করবে আবার উচ্চশিক্ষা থেকেও সে বেনিফিটেড হবে তাহলে তার জার্নিটা দুই ভাবে কমপ্লিকেটেড হতে পারে। প্রথম হলো সে একই সাথে পড়াশোনা এবং টাকা উপার্জনের কোনো একটা উপায় নিয়ে ভাববে। অথবা গ্রাজুয়েশন শেষে সে তার টাকা কামানোর ফুলটাইম জার্নি শুরু করবে। প্রথম পদ্ধতিতে অনেক প্রেশার হ্যান্ডেল করতে হবে আর দ্বিতীয় পদ্ধতিতে ক্যারিয়ারের শুরুতে তার উপার্জন খুব একটা সিগ্নিফিকেট এমাউন্টের নাও হতে পারে।