কথা হচ্ছিলো প্যাশন খুঁজে পাওয়া এবং প্যাশনেটলি কাজ করা নিয়ে…
এক বড়ভাই বললেন, “প্যাশনেটলি কিছু করার জন্যে প্রবলেমটাকে খুঁজে বের করার চাইতেও বেশি গুরত্বপূর্ণ প্রবলেমটা নিজে ফেস করা এবং সমাধানের জন্যে তীব্রভাবে ইচ্ছা জন্মানো”। এরপর তিনি সিমন সিনেকের উদৃতি টেনে বললেন, “প্যাশন মূলত আউটপুট। সাধারণত কোনো একটা ভিশনকে লালন করা থেকেই প্যাশনটা আসে” প্যাশনের।
কয়েক মিনিট যাবত প্রথম বড়ভাইয়ের আলোচনা অত্যন্ত মনোযোগের সাথে শুনে আরেক বড়ভাই কিছু যুক্ত করতে চাইলেন….
“একটা গল্প বলি। একমেয়ে ছিলো প্রেগ্নেন্ট। একরাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে তার মাকে বললো, মা আমার যদি ব্যাথা উঠে তবে আমাকে ডেকে দিও। উত্তরে মা বললেন, তোমার ব্যাথা উঠলে তুমি নিজ থেকেই জেগে যাবে এবং বাসার সবাইকে জাগিয়ে তুলবে, আলাদা করে তোমাকে অন্য কারও জাগিয়ে দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
প্যাশনটাও ঠিক এমনই। আপনার এর জন্যে বিশেষভাবে অপেক্ষা করার প্রয়োজন নেই, খুঁজতে হবে না, খুঁজে পেতে অন্য কারও সাহায্যেরও প্রয়োজন নেই। যখন নিজ থেকে কোনো প্রবলেম ফেস করে বাই হার্ট সলভ করতে চাইবেন, প্যাশন আপনা আপনি চলে আসবে।”