লক্ষ্য করলে দেখবেন আপনি হয়তো পার্সন “এ” থেকে কোনো একটা আচরণ মেনে নিতে পারেননি। কিন্তু একইরকম বা কাছাকাছি ধরণের একটা আচরণ পার্সন “বি” যখন আপনার সাথে করেছে আপনি কিছুই মনে করেননি। খুব স্বাভাবিকভাবেই নিয়েছেন।
.
আবার পার্সন “এ” আপনার সাথে যেই আচরণটা করেছে ঠিক সেই আচরণ কিংবা কাছাকাছি আচরণ আপনিও অনেকের সাথে করেন। কিন্তু আপনি কখনও মনেও করেননি যে এই আচরণে তো সে কষ্টও পেতে পারে। অথচ একই আচরণ অন্যের থেকে আসায় আপনি কষ্ট পান।
.
লাইফ ম্যানেজমেন্টে পার্স্পেক্টিভ অনেক গুরত্বপূর্ণ বিষয়। শুধুমাত্র পার্স্পেক্টিভ ভিন্ন হওয়ায় একই ইন্সিডেন্টের প্রতি আমাদের বিপরীত মনোভাব তৈরি হয়। যা অনেক ক্ষেত্রে মেন্টালি ন্যাগেটিভ ইম্প্যাক্ট ক্রিয়েট করে এবং যন্ত্রনার কারণ হয়।
.
লাইফে অনেক বিষয়ই খুব সাধারণ বা নরমাল। একই বিষয় আমি পাঁচ জায়গাতে মেনে নেই কিন্তু এক জায়গাতে মেনে নেই না। কারণ ওই এক জায়গাতে আমি বিষয়টাকে নরমালভাবে নিতে পারছি না। অনেক ক্ষেত্রেই বিষয়টা এমন না যে এটাকে এবনরমাল ভাবে নেওয়াটাই জাস্টিস। বরং অন্য পাঁচ জায়গার মতো ব্যাপারটা এখানেও নরমাল। কিন্তু আগে থেকে চিন্তায় কিছু একটা সেট করে রাখার কারণে এটাকে নরমাল ভাবে নিতে পারি না আমরা।